লি ক্লোরোপাইরিফস (ডারসবান) ২০ ইসি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়া ও মাটিতে সেপ্র করে ভিজিয়ে দিতে হবে। আলু লাগানোর ৩০-৪০ পর সেপ্র করতে হবে।
ক্ষতির নমুনা: পাতা হলদে হয় ও তার উপরে বিভিন্ন বর্ণের দাগ পড়ে। পাতা কিছুটা কুঁকড়িয়ে গাছ খর্বাকৃতির হয়।
• ক্রমে দাগ বড় হয় ও সমগ্র পাতা, ডগা ও কাণ্ডের কিছু অংশ ঘিরে ফেলে৷
আলুর ফসল উত্তোলন শুষ্ক, উজ্জ্বল ও ভালো আবহাওয়াতে করতে হবে। এক এক সারি করে কোদাল বা লাঙ্গল দিয়ে আলু উঠাতে হবে। আলু যেন আঘাতপ্রাপ্ত না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখবেন। আলু উঠানোর পর কাটা, ফাটা, ক্ষতিগ্রস্ত, আংশিক পঁচা আলু পৃথক করতে হবে। ভালো আলু বস্তায় অথবা চট দ্বারা আবৃত ঝুড়িতে করে সতর্কতার সঙ্গে আলু অস্থায়ী শেডে আনতে হবে।
জানা উৎস বা বিশ্বস্ত কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে আলুবীজ সংগ্রহ করতে হয়। বীজ আলু যদি খারাপ হয় তাহলে আলু চাষের সব আয়োজনই বিফলে যেতে বাধ্য। তাই যেনতেন জায়গা বা যে কারো কাছ থেকে বীজআলু সংগ্রহ না করে এমন উৎস থেকে বীজ সংগ্রহ করতে হয় যেন আলুর বীজ খারাপ হলে তার জন্য জবাবদিহিতা থাকে।
৩৷ বীজ আলু মাটির বেশি গভীরে রোপণ পরিহার করতে হবে৷
আলু বীজ সারিতে বপন করতে হয়৷ এক সারি হতে অন্য সারির দূরত্ব ৬০ সেন্টিমিটার রাখতে হবে, এবং সারিতে এক বীজ হতে অন্য বীজের দূরত্ব হবে ২৩-৩৮ সেন্টিমিটার৷ বীজ আস্ত বপন করাই ভালো, তবে আকারে বেশি বড় হলে কেটে দুইভাগ করে লাগান যায়৷ যে বীজের ব্যাস ২ হতে ৩ সেন্টিমিটার সেই বীজই বপনের জন্য উত্তম এবং সেসব বপন বপন করার সময় কাটার প্রয়োজন হয় না৷
ক্ষতির নমুনা: সাধারণতঃ বড় বড় আলুর কেন্দ্রে অসম ফাঁপা অংশ সৃষ্টি হয়। পাশের কোষ সমূহ খসখসে ও বাদামি বর্ণ আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ, ধারণ করে যা বাহির থেকে বুঝা যায় না।
কৃষি প্রতিবেদন ও সাফল্য গাথাঁ সফলদের সাফল্য গাথাঁ
• কৃষক যে কোনো সময় আলু বিক্রি করতে পারেন। হিমাগারে গিয়ে আলু বের করার ঝামেলা থাকে না।
আলুর জমি সব সময় রসযুক্ত থাকবে সেই বিবেচনায় আলু ক্ষেতে নিয়মিত পানি সেচ দিতে হবে৷ মাটির প্রকারভেদের উপর নির্ভর করে ২/৩ বার সেচ দিলেই চলবে৷ অধিক সেচে কোনো লাভ নেই, তাতে বরং উপকারের চাইতে অপকারই হবে৷ এই অবস্থায় গাছে ছোট ছোট নিম্নমানের আলু ধরবে৷ আবার অনিয়মিত পানি ব্যবহার করলে গুটি যুক্ত ফাঁপা ধরনের আলু জন্মাবার সম্ভাবনা থাকে৷ আলু উঠানোর দুই সপ্তাহ পূর্ব হতে সেচ বন্ধ করে দিতে হবে৷ এতে আলুর পূর্ণতা প্রাপ্তি হবে৷
বীজ প্রত্যয়িত হলে, বপনের আগে আর কোনো পদক্ষেপের প্রয়োজন নেই। অন্যথায়, পারদ ক্লোরাইড (মারকিউরিক ক্লোরাইড), ফরমালডিহাইড (ফরমালডিহাইড) বা পারদ হলুদ অক্সাইড দিয়ে বীজ পরিষ্কার করা ভাল। এই তরলে কিছুক্ষণ আলুর বীজ ভিজিয়ে রাখার পর বীজ পরিষ্কার করুন। তবে কাটা বীজ ব্যবহার করার সময় নিচের বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে।
লক্ষণ: গাছের একটি শাখা বা এক অংশ ঢলে পড়তে পারে৷
সুলভে কৃষি পন্য ক্রয়ে আস্থা রাখুন বাংলাদেশের প্রথম কৃষি ভিত্তিক ইকমার্স ‘এগ্রোবাংলা শপ’ এ।
Comments on “The Ultimate Guide To আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,”